ফেসবুককে কাজে লাগিয়ে বর্তমান সময়ে অনেক অনলাইন পেজ তৈরি হয়েছে। অফলাইনের চেয়ে অনলাইনটাই যেনো বেশ পছন্দের তরুন কিংবা তরুনী, ছোট কিংবা বড় ব্যবসায়ী বা উদ্যােক্তাদের কাছে। নিউজফিডে নানান পন্যের নানান পেজ অহরহ দেখা যায়। তরুন উদ্যোক্তাদের কাছে অনলাইন পেজের মাধ্যমে পন্য বিক্রয় অনেক পছন্দের একটি পন্থা। ফেসবুককে কাজে লাগিয়ে স্বপ্ন দেখছে হাজারো তরুন কিংবা নতুন উদ্যােক্তাগণ।
এমনি একজন উদ্যােক্তাকে নিয়ে কথা হবে আজ ফেসবুকে লুবনার’স কেক হ্যাভেন নামের একটি পেজ হোম মেড কেক তৈরি করে সাড়া জাগিয়েছে সৈয়দপুরবাসীর কাছে। রংপুর কারমাইকেলের অনার্স ২য় বর্ষের ছাত্রী নিশাত লুবনা নিতু বাসায় গড়ে তুলেছেন নিজ নামের এই হোমমেড কেক তৈরির ছোট্ট প্রতিষ্ঠানটি। তিনি স্বপ্ন দেখেন একদিন সৈয়দপুরের বুকে গড়ে তুলবেন নিজের স্বপ্নের কেক’র শোরুম।
খোজ নিয়ে জানা যায়,কেক তৈরির সকল উপাদানের গুনগত মান ঠিক রেখেই তিনি এসব কেক তৈরি করে থাকেন। যার ফলে খুব কম সময়ে মানুষের কাছে এই পেজটি জায়গা করে নিয়েছে। সেই পেজ ঘুরে দেখা যায় প্রতিদিন ৫ টি থেকে শুরু করে ১০ টি কেকও ডেলিভারী দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিবাহ,জন্মদিন,গায়ে হলুদ সব ধরনের কেক প্রতিদিন বানিয়ে পৌছে দিচ্ছেন নির্দিষ্ট স্থানে। তা আবার পেজের মাধ্যমে জানিয়েও রাখেন ফলোয়ারদের উদ্দেশ্যে।
ডেলিভারীকৃত কেকগুলোর পজিটিভ রিভিউ আবার পেজের মাধ্যমেই জানিয়ে থাকেন তিনি। কেকের গুনগত মান ও স্বাদ চমৎকার হওয়ায় সৈয়দপুরবাসীর কাছে আস্থা ও ভরসার নাম হয়ে দাড়িয়েছে লুবনা’স কেক হ্যাভেন নামের অনলাইন পেজটি।
নিশাত লুবনা নিতু জানান, আমরা কাস্টমারের কথা চিন্তুা করে কেক তৈরিতে প্রিমিয়াম সব উপাদান ব্যবহার করি। আমরা চেষ্টা করি কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী গুনগতমান বজায় রেখে কেক পৌছে দেওয়ার। আমাদের এখানে সব ধরনের কেক পাবেন। বাজেট অনুযায়ী আমরা কাস্টমারকে কেক তৈরি করে দেই। আমাদের কাছে হাফ পাউন্ডের কেকও নিতে পারবে। টব কেক রয়েছে ২৫০এমএল যা একদম সকল শ্রেনির মানুষের ক্রয়ের মধ্যে।
মন্তব্য করুন