বরিশালের কাজীরহাট থানা এলাকায় প্রতি বছরের ন্যায় এবারো দেদারছে জ্বালানী কাঠ পুড়ে বানাচ্ছে ইট। পরিবেশ অধিদপ্তরের আইন কে বৃদ্ধা আঙ্গুলী দেখিয়ে কোটি পতির মালিক হতে যাচ্ছে প্রভাবশালী মহল। এলাকাবাসীর অভিযোগ রয়েছে, ইট ভাটায় মোবাইল কোট পরিচালনায় মধ্যে ও রয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকার বানিজ্যর মধ্যে সু-সর্ম্পক। এ কারনেই পরিবশ অধিদপ্তরের আইন মানছে না ইট ভাটার মালিকগন। জানাগেছে, অবৈধ ভাবে ইট ভাটা গড়ে উঠেছে কাজীরহাট এলাকার লতা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের সোনাপুর গ্রামের পুরাতন লঞ্চঘাট সিবগঞ্জ এলাকায় ২ টি ইট ভাটা। আন্ধারমানিক ইউনিয়নে ২ টি ইট ভাটা পরিবেশ অধিদপ্তরের সার্টিফিকেট ও অনুমতি নেই। সূএে জানাগেছে ইট ভাটা করতে হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি প্রয়োজন এছাড়া বিধি মালা রয়েছে ঘন বসতি পরিবেশ শিক্ষা প্রতিষ্টান হাট বাজার প্রকৃতিক সবুজে দাড়োনো গাাছপালা ফসলীয় জমি ও লোকালয়ে ইট ভাটা সম্পূর্ন নিষেধ। ইট ভাটায় জ্বালানী হিসাবে বৃক্ষ রোপন গাছ কেটে উজার করে পোড়ানো যাবেনা। ভাটা ঝিকঝাক চিমটি তৈরী করে খনিজ পদার্থ জ্বালানী হিসাবে কয়লা পুড়তে হবে। অনুমতিবিহীন ইট ভাটায় ক্ষতি করছে ফসলী জমি থেকে শুরু করে গাছ পালা ও পরিবেশ। ভাটার জ্বালানীর ফলে পরিবেশ বান্ধব থেকে ক্ষতিকর কালো ধোয়ায় বাতাসের সাথে মিশে রোগ ব্যাধি সৃষ্টি হচ্ছে। আরো জানাগেছে ইট ভাটার মালিকেরা ফিটনেস বিহীন লক্কর ঝক্কর গাড়ী তৈরী করে ঐ গাড়ী দিয়ে ইট পরিবেশন করছে। এর ফলে রাস্তা ফাটল দেখা দিয়েছে এবং কোথায়ও ভেঙ্গে যাচ্ছে রাস্তা। ভাটায় শিশু শ্রম আইন বলতে পদক্ষেপ আড়াল করছে মালিক। ১৮ বছরের উর্দ্ধে এক জন লোক শ্রম দিতে পারবে। ১৮ বছরের কম বয়সী কর্ম করে শিশু শ্রম বিথি মালা আইনে আসবে। এ বিষয় উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট দাবী পরিবেশ বান্ধব সমাজ গড়তে এবং বৃক্ষ রোপন উজাড়া থেকে রক্ষ পেতে হলে অচিরেই অবৈধ ইট ভাটায় মোবাইল কোট পরিচালনার মাধ্যমে গুড়িয়ে দেওয়া এবং সরকারি ভাবে জরিমানা অব্যহত থাকলে। অভৈধ ভাবে যেখানে সেখানে ব্যাঙ্গের ছাতার মতো ইট ভাটা গড়ে উঠতে পারবে না বলে জানাগেছে।
মন্তব্য করুন