নীলফামারীতে ০৩ (তিন) টি ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) অনুসারে ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৪ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পরিবেশ অধিদপ্তর, নীলফামারী জেলা কার্যালয় ও জেলা প্রশাসন, নীলফামারী এর যৌথ উদ্যোগে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার দলুয়া, কামারপুকুর নামক এলাকায় অবস্থিত মোঃ এজাজ ইসলাম এর মালিকানাধীন মেসার্স এ এস বি ব্রিকস, সুরেশ সিংহানিয়া এর মালিকানাধীন মেসার্স বি পি এল-২ ব্রিকস ও কামারপুকুর নামক এলাকায় অবস্থিত মোঃ এরশাদুল ইসলাম এর মালিকানাধীন মেসার্স এম এ বি ব্রিকস নামক ০৩ (তিন) টি ইটভাটার বিরুদ্ধে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) অনুসারে ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে উক্ত ০৩ (তিন) টি ইটভাটার মালিককে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৫(১) ও ৫(৩) ধারা লংঘনের দায়ে ০৩ (তিন) টি ইটভাটাকে ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা করে মোট ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা জরিমানা ধার্য্যপূর্বক আদায় করা হয় । অভিযানকালে ইটভাটার কিলনে পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে দেয়া হয় এবং পানি স্প্রে করে কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয় । এছাড়া কৃষি জমি থেকে মাটি সংগ্রহ করে ইটভাটা পরিচালনা না করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নীলফামারী এর বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সায়ীদ মুহাম্মদ অভিযানে নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং পরিবেশ অধিদপ্তর, নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আব্দুল্লাহ-আল-মামুন প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, এ সময়ে নীলফামারী পুলিশ বিভাগ ও সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস, নীলফামারী এর একদল সদস্য অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নীলফামারী ও পরিবেশ অধিদপ্তর, নীলফামারী জেলা কার্যালয় পক্ষ থেকে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন