বরিশাল জেলার কাজীরহাট থানাধীন লতা ইউনিয়নের চরউদয়পুর গ্রামে জমি বিরোধের ঘটনায় একাধিক বার হামলা মামলার শিকার হয়েছে ভুক্তভোগী মোঃ আবদুল্লাহ বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থাণীয় সূএে জানাগেছে, হিজলা উপজেলার মেমানিয়া এলাকার আঃ ছালাম মিয়ার সাথে কাজীরহাট থানা এলাকার চরউদয়পুর গ্রামের আবদুল্লাহর বোন কুলসুমের সাথে বিবাহ হয়। ২০২২ সালে আবদুল্লাহ ও ভাগিনা হাবিবুল্লাহ মিলে ২২ শতাংস জমি দলিল করেন চরউদয়পুর মৌজায়। আবদুল্লাহ অভিযোগ করেন মামা ভাগিনা ২২ শতাংস জমি দলিল মূলে মালিক হওয়া সত্বেও বিল্ডিং বসত ঘর উত্তোলন করে হাবিবুল্লাহ। ১১ শতাংসের মালিক আমি কিন্তু জমি তার নিজ দখলে আমি জমির কাছে গেলে হুমকি দেয়। গত জুলাই ২৩ সালে জমির উপর রেন্টি,সুপারী গাছ রোপন করলে ২/৩ দিন পর গাছ উপড়ে ফেলে দুলাভাই ও ভাগীনা আমি বাধা দিলে উল্টো আমাকে মারধর করে আমার স্ত্রী রহিমা বেগম কে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে। রহিমা বেগম বাদী হয়ে কাজীরহাট থানা সাধারন ডায়রী করেন নং ২১২ তাং ২৪/৭/২৩। ঘটনায় ভগ্নপতি বাদী হয়ে আবদুল্লাহ,রহিমা,ফাতেমা কে বিবাদী করে মামলা দায়ের কাজীরহাট থানায় তাং ৭/৫/২৪। অপর দিকে বিরোধীয় জমিতে ঘর উত্তোলন করে আবদুল্লাহ পর দিন ঘর ভেঙ্গে ফেলে ভগ্নিপতি ও ছেলে এ সময় বেদম মারপিট করে আবদুল্লাহ সহ স্ত্রী কে ঘটনার প্রমান সিসি ফুটেজে ধারনকৃত। উক্ত ঘটনায় রহিমা বাদী হয়ে বরিশাল আদালতে মামলা করেন হাবিবুল্লাহ, আঃ ছালাম, সানাউল্লাহ কে আসামী করে। পরবর্তিতে আঃ ছালাম বাদী হয়ে স্বামী স্ত্রী কে আসামী করে বরিশাল বিঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী মামলা নং ১৪১/২৪ তাং ২৩/৯/২৪। অপর দিকে হাবিবুল্লাহ বাদী হয়ে বরিশাল জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আবদুল্লাহ, রহিমা,ফাতমা কে আসামী করে মামলা করেন মামলা নং ১১০/২৫ তাং ১০/১/২৫ ভুক্তভোগী আবদুল্লাহ আরো জানায়, আমার বোন মারা যাওয়ার পরেই অঅমার উপর জুলুম অত্যাচার চালিয়ে আসছে আমার ভাগিনা বর্তমানে নির্বাচন অফিসে কামকম্পিউটার হিসাবে চাকুরী করে টাকার পাহাড় বানিয়ে আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের যোগসাজসে ক্ষমতা দেখিয়ে আমাকে ক্ষতিগ্রস্থ সহ হামলা মামলা দিয়ে আসছে। উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে আইনাগত ব্যবস্থা নিলে বের হয়ে আসলে অসল অপরাধীর চিএ।
মন্তব্য করুন