নীলফামারী জলঢাকায় হাসপাতাল চত্তরে স্টাফকে মারধরের ঘটনায় ডাক্তারা তিন ঘন্টা কর্ম বিরতি করছে।
এতে করে রোগীদের ভোগান্তির স্বীকার ও আউডডোরে চিকিৎসা নিতে না পেরে ফিরে গেছে। বৃস্হপতিবার সকালে পঞ্চাশ সজ্জা বিশিষ্ট হাসপাতালের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। ডাক্তার ও সংশ্লিষ্টরা জানান মাথাভাঙ্গা এলাকার মোকলেছার রহমানের পুত্র পলাশ হাসপাতালের এসে জুনিয়র মেকানিক সেলিমকে মারধর করে এবং এ সময় উভয় পক্ষের হাতাহাতিতে পলাশের মাথা ফেটে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ডাক্তার, সেবিক ও স্টাফরা সকাল ১১ টা থেকে দুপুর দুইটা পযর্ন্ত কর্ম বিরতি করে। এসময় জরুরি বিভাগ চালু ছিল। পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ওসি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লোকজন বসে বিষয়টি নিয়ে বসার আস্বাস দিলে তারা কর্ম বিরতি স্তগিত করে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত পলাশের বড়ভাই সুজন বলেন পলাশের মাথা ওদের লোকজন ফাটিয়ে দিয়ে ওরাই আবার কর্ম বিরতি করেছে। উপজেলা স্বাহ্য ও প.প কর্মকর্তা রেজায়ানুল কবীর জানান এখানে সকালবেলায় মারামারি ঘটনায় ডাক্তাররা কর্ম বিরতি করেছিল পরে ইউএন ও স্যারের আস্বাসে স্তগিত করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরুল মোজ্জিকিন বলেন হাসপাতালে মারামারি হয়েছে ডাক্তারদের কর্ম বিরতি হয়েছে আমি গিয়ে কথা বলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করছি।
মন্তব্য করুন